শ্যামলী আচার্য
বইয়ের মলাটে নাম লেখা শ্যামলী আচার্য। বন্ধুরা পরের লাইনে ছন্দ মিলিয়ে বলত, ‘যার নাই কোনও কার্য’। বাবা ইচ্ছে ছিল মেয়ে হোক ডাক্তার, আর মা চেয়েছিলেন মেয়ে হোক অধ্যাপক। শ্যামলী কোনোটাই হননি। শ্যামলী হয়ে গেলেন গপ্পোবাজ। ছেলেবেলা থেকে হাতের কাছে পাওয়া সব বইয়ের ওপরে লেখকের নাম কেটে দিয়ে নিজের নাম লিখে শ্যামলী ভাবতেন, তিনিও একদিন এমন গল্প লিখবেন। অঢেল গল্পের বইকেই ‘পড়ার’ বই ভেবে বন্ধু করে নিয়েছিলেন। পড়তে পড়তেই লিখতে আসা। মূলত গল্পই লেখেন, কেতাব-ই প্রকাশিত ‘এক যে ছিল রু’ তাঁর প্রথম উপন্যাস।