ডাকঘর নাটকটি রবীন্দ্রনাথ তাঁর গীতাঞ্জলি-গীতালি পর্বে লিখেছেন। ডাকঘর নাটকটি রবীন্দ্রনাথের আপন-মৃত্যুভাবনা থেকে সৃষ্টি হয়েছে।সে সময়ে কবি বিশেষভাবে মৃত্যু-আকাঙ্ক্ষায় একটি অস্বাভাবিক মানসিক পর্যায়-স্তর অতিক্রম করছিলেন; স্বভাববিরুদ্ধ এই প্রবণতার কালে তিনি গভীর বেদনা ও অশান্তি দ্বারা প্রবলভাবে তাড়িত হয়েছিলেন। মানসিক-দৌর্বল্য আর সংসার-সম্বন্ধীয় ক্লান্তি তাঁকে ধরে বসেছিল।
ডাকঘরে রবীন্দ্রনাথের মুক্তিপাগল মন বারবার উঁকি দিয়েছে শিল্পের কলকাঠি হাতে নিয়ে। প্রকৃতি, মানব-মন, আনন্দ-বেদনা, পাওয়া-না-পাওয়া, মানুষের বাঁচবার প্রাসঙ্গিকতা, প্রকৃতির সৌন্দর্য চোখে দেখার আর অনুভব করার আনন্দ- এই সব চিন্তারাজি সাজিয়ে তুলেছেন নাট্যকার অমলের জীবন-অভিজ্ঞানের অনুভব-প্রভায়। পৃথিবীর চিরায়ত এক ছবি কবি রবীন্দ্রনাথ অমলের কল্পনাজগতে সাজিয়ে তুলেছেন যেন। আর অমলকেও বোধ করি বানিয়েছেন কোনো এক চিরন্তন পৃথিবী-পথিকের আদলে।
দারুণ
শেষের মুহূর্ত যেনো ক্ষণিকের জন্য থেমে গেল... সত্যিই অসাধারণ একটি নাটক।
দারুন একটি নাটক। সেই স্কুলে করেছিলাম ছোটবেলায়।
© 2022 All Rights Reserved by ketab-e | This website is owned by Bestread Publications and Digital Services Private Limited. Design By Mindmine and Developed By Technophilix.
বিস্তারিত প্রতিক্রিয়া