preloader
বাংলা বইয়ের e-ভুবন
Menu Categories Search Cart 0
Menu
Cart

Total 0 Items

☹ Your cart is empty

Sub Total:

$0

₹0

বিভাগ
প্রতিটা ভিডিয়ো বানানো মানেই আবার খাদের ধারে গিয়ে দাঁড়ানো
জীবনশৈলী

প্রতিটা ভিডিয়ো বানানো মানেই আবার খাদের ধারে গিয়ে দাঁড়ানো

“এবার পুজোয় চাঁদা দিতে পারব না, আরজি কর হাসপাতালে আমাদের বোন মারা গেছে সেদিন। আমাদের তো কালাশৌচ চলছে।” সোশ্যাল মিডিয়ায় রাতারাতি ঝড় তুলেছিল এই ভিডিয়ো। সৌজন্যে প্রিয়ার্ণব। হাতে হাত রেখে দুই ইনফ্লুয়েন্সার কখনো বানাচ্ছেন প্রতিবাদের ভিডিয়ো তো কখনো প্রশ্ন তুলছেন যুগ যুগ ধরে চলে আসা সামাজিক রীতি-নীতি নিয়ে। কমেডির মোড়কে হলেও সামাজিক নিয়মের নামে অত্যাচারের বিরুদ্ধে, কুসংস্কারের বিরুদ্ধে তাঁরা আওয়াজ তুলছেন বার বার। কীভাবে তৈরি করেন কন্টেন্ট, সংসারটাই বা কখন করেন, সব প্রশ্নের উত্তর দিলেন একসঙ্গে।

প্রশ্ন: প্রিয়াঙ্কা এবং অর্ণব তো একে অপরের জীবনসঙ্গী, কিন্তু মানুষের কাছে প্রিয়ার্ণব হয়ে ওঠার শুরুটা কীভাবে হল?

প্রিয়াঙ্কা: শুরুটা খুব প্ল্যান করে যে হয়েছে তেমন নয়। ২০১৯-এ আমাদের বিয়ে হয়। আমরা দু-জনেই ছিলাম পেশাদার নৃত্যশিল্পী। আমরা কত্থক আর ক্রিয়েটিভ ডান্স করতাম। কিন্তু শুধু নাচ দিয়ে সংসার চালানো দিন দিন কঠিন হয়ে পড়ছিল। ডান্স ইন্ডাস্ট্রিতে আমরা নিজেদের জায়গা করে নিতে পারছিলাম না। এর মধ্যে সংসার বাড়তে থাকল। ২০২০-তে আমাদের মেয়ে হল। তারপর লকডাউন এসে যাওয়াতে সবদিক থেকেই সমস্যায় পড়তে হচ্ছিল। তখন বাধ্য হয়ে একটা চাকরি করা শুরু করি। সেটা ওয়ার্ক ফ্রম হোম ছিল। কিন্তু সেটাও খুব ভালো চাকরি ছিল না। অর্ণবও টুকটাক কাজ করছিল। তখন আমরা টিকটক করা শুরু করলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা শুরু করার এক মাসের মাথায় টিকটক বন্ধ হয়ে গেল। তখনও ফেসবুকে রিল সেকশন ছিল না। আমরা টিকটক ভিডিয়োগুলো ফেসবুকে পোস্ট করে দিতাম। একটা সময় দেখলাম অনেক মানুষ দেখছেন, পছন্দ করছেন। চেনাজানা অনেকে শেয়ার করাও শুরু করলেন। অনেকেই বলত আরও দেখতে চাই এরকম। এক সপ্তাহের মধ্যে ফলোয়ার...

এই লেখাটি একমাত্র পড়া যাবে, কেতাব-e অ্যাপে।
পড়ুন

লেখক

কেতাব-ই বাংলা সাহিত্য ও প্রযুক্তির মেলবন্ধনের প্ল্যাটফর্ম।

অন্যান্য লেখা