বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ঔপন্যাসিক দস্তয়ভস্কির
জীবন নিয়ে ব্রাত্য বসু লিখেছেন তাঁর নতুন নাটক, ‘ফিওদর’। বাংলা
ভাষায় দস্তয়ভস্কিকে নিয়ে লেখা এটিই প্রথম নাটক। এ বছর দস্তয়ভস্কির দুশো বছর
পূর্ণ হল। রাশিয়ার এই মহান লেখকের উদ্দেশ্যে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের পক্ষ থেকে
ব্রাত্যের এই সৃষ্টিকর্ম যেন এক শ্রদ্ধার্ঘ্য বিশেষ। নাটকটিতে আগাগোড়া
দস্তয়ভস্কির জীবনকেই প্রামাণ্যভাবে অনুসরণ করে গেছেন তিনি। সেই জীবনের প্রধান
ঘটনাগুলিকে কয়েকটি তারিখের সূত্রে পরপর গেঁথে তিনি সেই জীবনের গতিপথটিকেই বুঝে
নিতে চেয়েছেন। নাটকটি শুরু হয় ১৮৪৫ সালের মার্চ মাসে। দস্তয়ভস্কির বয়স তখন
মাত্র চব্বিশ। দস্তয়ভস্কির জীবন আশ্চর্য নাটকীয়তায় ভরা। ব্রাত্যর নাটকে সেই
ঘাত-প্রতিঘাতপূর্ণ নাটকীয়তাই মুখ্য হয়ে উঠেছে। নাটকের শেষে দস্তয়ভস্কি এবং
নাট্যকারের স্বর যেন একাকার হয়ে গেছে এবং অন্তরাত্মা মথিত করে উঠে এসেছে এই
প্রশ্ন, ’কোনো মানে আছে কি জীবনে লেখালেখির? শিল্পের?
বিস্তারিত প্রতিক্রিয়া