বৈজয়ন্ত চক্রবর্তী
জন্ম নিয়েছিলেন বাংলাদেশ যুদ্ধের শেষ লগ্নে, তাঁর পিতৃপুরুষের জন্মভূমি শ্রীহট্ট হানাদার থেকে মুক্ত হওয়ার সময়। হয়তো সে কারণেই বাঁধাধরা পথে বেজায় আপত্তি। বিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার আরম্ভ দমদম কিশোর ভারতী হাইস্কুল এবং পরে রহড়া রামকৃষ্ণ মিশনে। অতঃপর প্রেসিডেন্সি কলেজ, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিকাল ইনস্টিটিউটে অর্থনীতি নিয়ে পড়াশোনা ও গবেষণা। কিন্তু কোনো এক অনির্দেশ্য হাতছানিতে অর্থনীতির তল্পিতল্পা গুটিয়ে চলে গিয়েছিলেন তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে, বহুজাতিক সংস্থায় কাটিয়েছেন প্রায় দেড় দশক। কর্মসূত্রে সুদীর্ঘ সময় ভ্রাম্যমানের জীবন কাটাতে হয়েছে, এক দেশ থেকে অন্য দেশে। নিয়মিত লেখালেখির সূত্রপাতও প্রবাসেই, সদ্য জন্ম নেওয়া ডিজিটাল মাধ্যমে। ফের বাঁকবদল এবং সাংবাদিকতায় প্রবেশ। ‘এই সময়’ পত্রিকার জন্মলগ্ন থেকে এখনও পর্যন্ত যুক্ত। এই মুহূর্তে সম্পাদকীয় পাতা ও বইয়ের পাতার দায়িত্বে। শখ, কৌতূহল এবং চর্চা বিচিত্রগামী, তবে তার বেশির ভাগ জুড়ে রয়েছে সব রকমের গান শোনা ও সঙ্গীতের নানা দিক নিয়ে পড়াশোনা।